টরেন্ট সম্পর্কে জানতে দেখে নিন টিউনটি।
হেই! কেমন আছেন?
টরেন্ট ফাইল! আজকাল ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে অনেকেই রেগুলার ডাউনলোডিং এর বদলে টরেন্ট ডাউনলোডিং পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন। অনেকের মনে প্রশ্ন টরেন্ট আবার কি! যাই হোক আজ আমি আপনাদেরকে টরেন্ট সম্পর্কে কিছু বয়ান (!) শুনাবো।
*ট্রাকারস:
টরেন্টিং শুরু এবং শেষ হয় একটি বড় নেটওর্য়াক সার্ভারে, যাকে ট্র্যাকারস হিসেবে ডাকা হয়। আপনার পিসিতে ইন্সটলকৃত টরেন্ট প্রোগাম, একে ক্লায়েন্ট হিসেবে মানা হয়, এইসব সাভর্ারে কানেক্ট করে আপনার রিকোয়েস্টকৃত ফাইলটির জন্য। এরপর সার্ভারে আপনার ফাইলটির পার্টগুলোর একটিভ লিংক খুঁজে পেলে তা ডাউনলোড করতে শুরু করে। এরই মধ্যে সার্ভারটি আপনার পিসিকে “সিড” হিসেবে চিহ্নিত করে রাখে। যাতে আপনিও টরেন্ট আপলোড করতে পারেন।
*ফেয়ার শেয়ার পলিসি এবং রেটিও:
আপনি যখন থেকে টরেন্ট এর মাধ্যমে ডাউনলোড শুরু করবেন তখন থেকেই আপনার পিসিটি তাদের সার্ভারে রেজির্ষ্টাড হয়ে থাকবে পরবর্তীতে আপলোড এর জন্য। এক্ষেত্রে সকল টরেন্ট ট্র্যাকারস গুলো একটি ফেয়ার শেয়ার পলিসি অনুসরণ করে থাকে। ফেয়ার শেয়ার পলিসি হল, আপনি টরেন্ট ফাইল দিয়ে যতটুকু ডাটা ডাউনলোড করছেন তার তুলনায় যদি আপনি সিডিং (আপলোড) কম করেন অথবা না-ই করেন তাহলে আপনি কম ব্যান্ডউইথ পাবেন। টরেন্ট জগতে ডাউনলোড কে লিচিং এবং আপলোডকে সিডিং বলা হয়। আপনার পিসি থেকে লিচিং এর তুলনায় সিডিং রেটিও বেশি থাকলে, আপনি ফাইল গুলো তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করতে পারবেন অন্যান্য কম ব্যান্ডউইথ ইউজারদের থেকে।
* টরেন্ট কি বেআইনি?
এটি নির্ভর করে আপলোডকারী বা সিডার এর উপর। যেহেতু টরেন্ট ফাইলগুলো জমাকৃত মেটাফাইলটির কপিরাইট এবং এ জাতীয় কোনো ইনফরমেশন রাখে না তাই এটি এক প্রকার বেআইনি। অনেকক্ষেত্রে কপিরাইট আইন লঙ্খন করে বা অরিজিনাল ইউজার এর অজানে-ই ফাইলটি আপলোড করে দেওয়া হয়। তবে এক্ষেত্রে পুলিশ বা আইন প্রয়োগ কারী সংস’া যেকোনো সময় টরেন্ট ব্যবস’াকে নয়, যিনি ওইসব বেআইনি টরেন্ট সিডিং করেছেন তার নিকটে চলে যেতে পারবেন টরেন্ট ইনফরমেশন এর সাহায্যে। টরেন্ট ইনফরমেশটিতে টরেন্টটি কখন, কবে, কোথায়, কোন আইপি থেকে ইত্যাদির তথ্য থাকে।
* টরেন্ট ব্যবহার করা কি নিরাপদ?
ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে, আপনার কাছে অবশ্যই আপডেটেড এন্টিভাইরাস থাকলে কোনো সমস্য নেই টরেন্ট ফাইল ব্যবহার করতে। টরেন্ট ফাইল দিয়ে আপলোড না করাই উত্তম। তবে মনে রাখা ভাল যে প্রতি ১০০টি টরেন্ট ফাইলের ১৪টি ভাইরাস তথা ম্যালওয়ার প্রোগ্রাম গোপন করা থাকে। তাই এন্টিভাইরাস অবশ্যই ব্যবহার করবেন।
বর্তমানে কোনো গানের অডিও ফাইল, ভিডিও ফাইল, গেমস এর সেটাপ ফাইল, যেকোনো পেইড সফটওয়্যার সহ বিভিন্ন ফাইল আপনার দরকার কিন’ নেট এ সার্চ করে পাচ্ছেন না? মিডিয়াফায়ার কিংবা অন্যন্য টপ শেয়ারিং সাইটগুলো এইসব পাইরেটেড ফাইলগুলো তাদের সাভর্ারে বেশি দিন রাখে না। তাই আপনি টরেন্ট এর সাহায্য নিতে পারেন। যে ফাইল টি আপনার দরকার তার শেষে শুধু টরেন্ট লিখে গুগল এ সার্চ দিন। হাজার হাজার টরেন্ট ফাইল পেয়ে যাবেন।
আশা করি টরেন্ট সম্পর্কে আমি আপনাদের হালকা-পাতলা ধারণা দিতে পেরেছি।
টরেন্ট ফাইল! আজকাল ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে অনেকেই রেগুলার ডাউনলোডিং এর বদলে টরেন্ট ডাউনলোডিং পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন। অনেকের মনে প্রশ্ন টরেন্ট আবার কি! যাই হোক আজ আমি আপনাদেরকে টরেন্ট সম্পর্কে কিছু বয়ান (!) শুনাবো।
টরেন্ট ফাইল কি?
* একটি টরেন্ট ফাইল কে আপনি ডাটা লিংক হিসেবেও চিনতে পারেন। টরেন্ট ফাইল মেটাডাটা স্টোর করে রাখে, যে ডাটা গুলো আপনি যেকোনো বিটটরেন্ট এ্যাপ্লিকেশন এর মাধ্যমে আপনার পিসিতে ডাউনলোড বা আপলোড করে থাকেন। আরো সহজ করে বলতে গেলে, টরেন্ট হলো একটি মামুলি ডাটা ফাইল যা একটি নির্দিষ্ট টার্গেট ফাইলকে ফলো করে। টরেন্ট ফাইলগুলো .টরেন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। টরেন্ট ফাইলটি টার্গেট ফাইলটির সর্ম্পকে কোনো তথ্য বা ইনফরমেশন রাখে না, শুধু টার্গেট ফাইলটির বিভিন্ন অংশ কোথায় রাখা আছে সে সম্পর্কে ইনফরমেশণ রাখে। টরেন্ট কাজ করে টার্গেট ফাইলটির বিভিন্ন ছোট ছোট ইনফরমেশন চাঙ্কস করে, যার সাহায্যে অগণিত পার্ট করা যায় টার্গেট ফাইলকে। এবং এসমস- পার্টগুলোর অগণিত হোস্ট ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে ইন্টারনেট এ। এ কারণেই টরেন্টস গুলো বড় বড় সাইজের ফাইল তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করতে সক্ষম হয়। টরেন্ট ফাইল পিয়ার টু পিয়ার (পি২পি) ফাইল শেয়ারিং প্রটোকল ব্যবহার করে থাকে।টরেন্ট কিভাবে কাজ করে?
* যখন কোনো ব্যবহারকারি টরেন্ট ফাইলটির মাধ্যমে তার টার্গেট ফাইলটিকে ডাউনলোড করতে চায় তখন টরেন্ট টি টার্গেট ফাইলটির পার্টস গুলো ইন্টারনেট এ রক্ষিত হোস্ট গুলো (একটিভ) খুঁজতে থাকে। এরপর পার্ট গুলো ডাউনলোড করে ব্যবহারকারিকে সমস- পার্ট একত্র করে ব্যবহারযোগ্য করে তুলে। যেমন আপনি একটি এমপি৩ ফাইল নামাবেন। একটি ১০ এমবির এমপি৩ ফাইলকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে ডাউনলোড করবে টরেন্ট। এবং ডাউনলোড শেষে আপনাকে সমস- পার্ট একত্র করে পূর্ণাঙ্ক এমপি৩ ফাইল আকারে আপনার ডাউনলোড ফোল্ডারে এসে জমা হবে।*ট্রাকারস:
টরেন্টিং শুরু এবং শেষ হয় একটি বড় নেটওর্য়াক সার্ভারে, যাকে ট্র্যাকারস হিসেবে ডাকা হয়। আপনার পিসিতে ইন্সটলকৃত টরেন্ট প্রোগাম, একে ক্লায়েন্ট হিসেবে মানা হয়, এইসব সাভর্ারে কানেক্ট করে আপনার রিকোয়েস্টকৃত ফাইলটির জন্য। এরপর সার্ভারে আপনার ফাইলটির পার্টগুলোর একটিভ লিংক খুঁজে পেলে তা ডাউনলোড করতে শুরু করে। এরই মধ্যে সার্ভারটি আপনার পিসিকে “সিড” হিসেবে চিহ্নিত করে রাখে। যাতে আপনিও টরেন্ট আপলোড করতে পারেন।
*ফেয়ার শেয়ার পলিসি এবং রেটিও:
আপনি যখন থেকে টরেন্ট এর মাধ্যমে ডাউনলোড শুরু করবেন তখন থেকেই আপনার পিসিটি তাদের সার্ভারে রেজির্ষ্টাড হয়ে থাকবে পরবর্তীতে আপলোড এর জন্য। এক্ষেত্রে সকল টরেন্ট ট্র্যাকারস গুলো একটি ফেয়ার শেয়ার পলিসি অনুসরণ করে থাকে। ফেয়ার শেয়ার পলিসি হল, আপনি টরেন্ট ফাইল দিয়ে যতটুকু ডাটা ডাউনলোড করছেন তার তুলনায় যদি আপনি সিডিং (আপলোড) কম করেন অথবা না-ই করেন তাহলে আপনি কম ব্যান্ডউইথ পাবেন। টরেন্ট জগতে ডাউনলোড কে লিচিং এবং আপলোডকে সিডিং বলা হয়। আপনার পিসি থেকে লিচিং এর তুলনায় সিডিং রেটিও বেশি থাকলে, আপনি ফাইল গুলো তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করতে পারবেন অন্যান্য কম ব্যান্ডউইথ ইউজারদের থেকে।
* টরেন্ট কি বেআইনি?
এটি নির্ভর করে আপলোডকারী বা সিডার এর উপর। যেহেতু টরেন্ট ফাইলগুলো জমাকৃত মেটাফাইলটির কপিরাইট এবং এ জাতীয় কোনো ইনফরমেশন রাখে না তাই এটি এক প্রকার বেআইনি। অনেকক্ষেত্রে কপিরাইট আইন লঙ্খন করে বা অরিজিনাল ইউজার এর অজানে-ই ফাইলটি আপলোড করে দেওয়া হয়। তবে এক্ষেত্রে পুলিশ বা আইন প্রয়োগ কারী সংস’া যেকোনো সময় টরেন্ট ব্যবস’াকে নয়, যিনি ওইসব বেআইনি টরেন্ট সিডিং করেছেন তার নিকটে চলে যেতে পারবেন টরেন্ট ইনফরমেশন এর সাহায্যে। টরেন্ট ইনফরমেশটিতে টরেন্টটি কখন, কবে, কোথায়, কোন আইপি থেকে ইত্যাদির তথ্য থাকে।
* টরেন্ট ব্যবহার করা কি নিরাপদ?
ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে, আপনার কাছে অবশ্যই আপডেটেড এন্টিভাইরাস থাকলে কোনো সমস্য নেই টরেন্ট ফাইল ব্যবহার করতে। টরেন্ট ফাইল দিয়ে আপলোড না করাই উত্তম। তবে মনে রাখা ভাল যে প্রতি ১০০টি টরেন্ট ফাইলের ১৪টি ভাইরাস তথা ম্যালওয়ার প্রোগ্রাম গোপন করা থাকে। তাই এন্টিভাইরাস অবশ্যই ব্যবহার করবেন।
বর্তমানে কোনো গানের অডিও ফাইল, ভিডিও ফাইল, গেমস এর সেটাপ ফাইল, যেকোনো পেইড সফটওয়্যার সহ বিভিন্ন ফাইল আপনার দরকার কিন’ নেট এ সার্চ করে পাচ্ছেন না? মিডিয়াফায়ার কিংবা অন্যন্য টপ শেয়ারিং সাইটগুলো এইসব পাইরেটেড ফাইলগুলো তাদের সাভর্ারে বেশি দিন রাখে না। তাই আপনি টরেন্ট এর সাহায্য নিতে পারেন। যে ফাইল টি আপনার দরকার তার শেষে শুধু টরেন্ট লিখে গুগল এ সার্চ দিন। হাজার হাজার টরেন্ট ফাইল পেয়ে যাবেন।
আশা করি টরেন্ট সম্পর্কে আমি আপনাদের হালকা-পাতলা ধারণা দিতে পেরেছি।
টরেন্ট সম্পর্কে জানতে দেখে নিন টিউনটি।
Reviewed by Unknown
on
2:16 am
Rating:
No comments